-->
Cyber School https://cyberschoolbd.blogspot.com/2015/05/blog-post_6.html

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রম প্রবিধান -২০১০

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রম প্রবিধান ২০১০
নাম কাঠামো: (Download as PDF)
. বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রকৌশল ডিপ্লোমা স্তরের শিক্ষাক্রমের নাম হবেডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং . শিক্ষাক্রমের মেয়াদ হবে বছর ( সেমিস্টার)
() (সাত) সেমিস্টার (পর্ব) সংশ্লিষ্ট
ইন্সটিটিউটে/প্রতিষ্ঠানে পরিচালিত হবে এবং
() ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং ৮ম পর্বে শিল্প কারখানায় এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে
. প্রবিধান বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের একাডেমিক নিয়ন্ত্রণাধীন সকল সরকারী বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিচালিত ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমে ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ হতে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের
জন্য কার্যকর হবে
. সকল টেকনোলজীর পাঠ্যসূচী (সিলেবাস) বিন্যাসে পাঠ্য বিষয়ে তাত্তিক ব্যবহারিক অংশের সাপ্তাহিক ক্লাসের সংখ্যা যথাক্রমে (থিউরী) (প্র্যাকটিক্যাল) দ্বারা বুঝানো হবে এবং প্রতি এক পিরিয়ডের তত্বীয় ক্লাশ এক ক্রেডিট আওয়ার প্রতি তিন পিরিয়ডের ব্যবহারিক ক্লাশ এক ক্রেডিট আওয়ার দ্বারা নির্ধারিত হবে তবে বাংলা, ইংরেজী ফিজিক্যাল এডুকেশন বিষয়ের দুই পিরিয়ডের ব্যবহারিক এক ক্রেডিট আওয়ার দ্বারা নির্ধারিত হবে এক পিরিয়ডের সময়সীমা হবে ৫০ মিনিট এক ক্রেডিট-আওয়ারের মান হবে ৫০ নম্বর প্রতি বিষয়ের জন্য বিষয় কোড তার বাম পার্শ্বে লিখিত থাকবে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের বিষয়বস্তুর নম্বর বিন্যাস অনুযায়ী প্রবিধান প্রযোজ্য হবে
. শিক্ষাক্রম কাঠামোতে কোন টেকনোলজির বিষয়/বিষয়সমুহে পরিবর্তন নবায়ন এবং কাঠামোর তালিকায় নতুন বিষয়/বিষয়বস্তু সংযোজন এবং চাহিদা নেই এরুপ বিষয়/বিষয়বস্তু প্রত্যাহার করার পদক্ষেপ বোর্ড গ্রহণ করতে পারবে
. প্রতি পর্বের শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের মেয়াদ হবে ১৬ কার্য সপ্তাহ প্রতি কার্য সপ্তাহে ৩৬-৪২ পিরিয়ড অনুষ্ঠিত হবে
. যে কোন ইন্সটিটিউটে/প্রতিষ্ঠানে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বোর্ডের অনুমোদনক্রমে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের নতুন টেকনোলজী প্রবর্তন করতে পারবে এরুপ ক্ষেত্রে উক্ত টেকনোলজীর ক্রেডিট সময়সীমা প্রচলিত শিক্ষাক্রমের অনুরুপ হবে
. কৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীদের সনদপত্র প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমের (সকল টেকনোলজীর) মূল্যায়ন প্রক্রিয়া গুরুত্ব নি¤œরুপ হবে
.. গ্রেডিং পদ্ধতি (The Grading System)
প্রতি সেমিস্টারে একজন ছাত্র-ছাত্রী প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে লেটার গ্রেড এবং তার বিপরীতে গ্রেড পয়েন্ট (GP) অর্জন করবে
.. গ্রেড পয়েন্ট হিসাব পদ্ধতি (Calculation of GPA)
নি¤œ কম্পিউটার টেকনোলজি বিভাগের প্রথম পর্বে একজন শিক্ষার্থীর নম্বরের ভিত্তিতে এচঅ হিসাব পদ্ধতি দেখানো হলঃ
.. পর্ব ভিত্তিক GPA এর গুরুত্ব
১ম পর্ব-%, ২য় পর্ব-%, ৩য় পর্ব-%, ৪র্থ পর্ব-১৫%, ৫ম পর্ব-১৫%, ৬ষ্ঠ পর্ব-২০%, ৭ম পর্ব-২৫%, ৮ম পর্ব(ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং)-১০% মোট ১০০%
ভর্তির নিয়মাবলি
. ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমে ভর্তি হওয়ার ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাস
. বোর্ডের কেন্দ্রিয় ভর্তি কমিটি শিক্ষাক্রমের ভর্তির নীতিমালা প্রণয়ন করবে
. কেন্দ্রিয় ভর্তি কমিটির সুপারিশকৃত নীতিমালা অনুসাওে শিক্ষাক্রমের প্রথম সেমিষ্টারে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে
নিবন্ধন
. প্রথম পর্বে ভর্তির পর বোর্ড কর্তৃক সরবরাহকৃত নিবন্ধন তথ্য ফরম(RIF) পূরণ করে নির্ধারিত ফি প্রদানপূর্বক শিক্ষাক্রমের জন্য ক্লাশ আরম্ভেও ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধনভুক্ত হতে হবে
. একজন শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ ভর্তির শিক্ষাবর্ষ ধারাবাহিকভাবে (আট) শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে শিক্ষা কার্যক্রমের পরিপন্থি কোন কাজ করলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা পরিষদের সুপারিশ অনুযায়ী ছাত্র-ছাত্রীদের রেজিস্ট্রেশন স্থগিত/বাতিল করার ক্ষমতা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপর ন্যস্ত থাকবে
. একজন শিক্ষার্থী কোন টেকনোলজীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় অথবা অধ্যয়ন শেষে অন্য টেকনোলজীতে ভর্তি হতে পারবে না অন্য কোথাও ভর্তি হতে হলে সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর ভর্তি রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে মূল নম্বরপত্র প্রতিষ্ঠান থেকে ফেরত নিতে হবে
ধারাবাহিক মূল্যায়ন পর্ব সমাপনী পরীক্ষা
. কোন ছাত্র-ছাত্রী কোন বিষয়ে মোট অনুষ্ঠিত ক্লাশের শতকরা ৮০ ভাগ ক্লাশে উপস্থিত না থাকলে তাকে পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করার অনুমতি দেয়া হবে না তবে অসুস্থতা বা অন্য কোন গ্রহনযোগ্য কারণে ইন্সটিটিউটের শিক্ষা পরিষদ সর্বোচ্চ শতকরা ১০ ভাগ অনুপস্থিতি মওকুফ করতে পারবে পর্ব সমাপনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে পর্ব সমাপনী পরীক্ষা তথ্য ফরম(EIF) পূরণের দিন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ক্লাশের ভিত্তিতে হাজিরা হিসেব করতে হবে
. ১ম পর্বের ছাত্র-ছাত্রী ব্যতিত নির্ধারিত হাজিরা অর্জনে ব্যর্থ অথবা কর্তৃপক্ষের নিকট গ্রহনযোগ্য অন্য কোন কারণে পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় ফরম পূরণে ব্যর্থ ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে ব্যর্থ হয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে ধারাবাহিকভাবে পরপর সর্বোচ্চ দুইবার পুনরায় ভর্তি হয়ে নিয়মিতভাবে অধ্যয়ন করার সুযোগ পাবে ১ম পর্বের ছাত্র-ছাত্রীর ক্ষেত্রে পর্ব সমাপনী পরীক্ষার ফরম পূরণে ব্যর্থ হলে উ্ক্ত ছাত্রছাত্রীর রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে
. সকল পর্বের প্রত্যেক তত্ত্বীয় বিষয়ের বা বিষয়ের তত্ত্বীয় অংশের মোট নম্বরের ২০% ধারাবাহিক মূল্যায়নের জন্য এবং ৮০% পর্বসমাপনী পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত থাকবে ধারাবাহিক মূল্যায়নের নম্বর øাস টেস্ট , কুইজ উপস্থিতির জন্য নির্ধারিত থাকবে ন্যূনপক্ষে দুইটি ক্লাস টেস্ট ন্যুনতম তিনটি কুইজ অনুষ্ঠিত হবেøাস টেস্ট ,কুইজ উপস্থিতির জন্য নম্বর বিন্যাস হবে নি¤œরুপ
তত্ত্বীয় বিষয বা বিষয়ের তত্ত্বীয় অংশের মোট নম্বরের ভিত্তিতে
ক্লাস টেস্ট ১০%, কুইজ ০৬%, উপস্থিতি (৭০% উপস্থিতির ঊর্ধ্বে আনুপাতিক হারে ) ০৪%, [উপস্থিতির ব্যাখ্যাঃ ৯০% এর উপরে ০৪%; ৮০%-৯০%-০৩%; ৭০%-৭৯% ০২%]
. তাত্তিক ধারাবাহিক এবং তাত্তিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম D গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে
. বিষয় শিক্ষকগণ ক্লশ টেস্টের তারিখ, সময় স্থান পূর্বেই ছাত্র-ছাত্রীদিগকে অবগিত করবেন ৭ম ১২ তম সপ্তাহে ক্লাশ টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে কুইজ সমুহ ক্লশ চলাকালীন যে কোন সময় অনুষ্ঠিত হতে পারে
. বিষয় শিক্ষক ক্লাশ টেষ্ট কুইজ পরীক্ষার পরীক্ষিত উত্তরপত্র সংশ্লিষ্ট ছাত্র-ছাত্রীদের কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে দেখানোর পর নম্বও তালিকাসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধানের নিকট জমা দিবেন
. সকল পর্বের ব্যবহারিক বিষয় বা বিষয়ের ব্যবহারিক অংশের ধারাবাহিক মূল্যায়নের জন্য ৫০% নম্বও পর্ব সমাপনী ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য ৫০% নম্বর নির্ধারিত থাকবে ব্যবহারিক বিষয়/বিষয়ের ব্যবহারিক ধারাবাহিক অংশের মান বন্টন হবে নি¤œরুপঃ
.. ব্যবহারিক ধারাবাহিক মূল্যায়নের মানবন্টন
.. ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী মূল্যায়নের মান বন্টন
. ব্যবহারিক ধারাবাহিক এবং ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় আলাদাভাবে ন্যূনতম D গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে
. বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বেও ক্লাশ এবং ৮ম পর্বের ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং সমাপনান্তে পর্ব সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে
.১০ পর্ব সমাপনী পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউট অথবা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত অন্য কোন ইন্সটিটিউট/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে
.১১ বোর্ড ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম এবং ৮ম পর্বেও সমাপনী /পরিপূরক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/বোর্ড কর্তৃক মনোনীত কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করবেন ১ম, ২য় ৩য় পর্বের সমাপনী পরীক্ষার উত্তরপত্র সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অথবা প্রয়োজনে বোর্ড কর্তৃক নির্দিষ্ট পরীক্ষক দ্বারা এবং ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বের সমাপনী পরীক্ষার উত্তর পত্র বোর্ড কর্তৃক নিয়োগকৃত পরীক্ষক দ্বারা মূল্যায়ন করা হবে এবং ৮ম পর্বে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর মূল্যায়ন .২৩ .২৪ অনুচ্ছেদে বর্ণিত নিয়ম অনুযায়ী পরিচালিত হবে
.১২ ১ম, ২য় ৩য় পর্বের ব্যবহারিক পরীক্ষা পর্ব সমাপনী পরীক্ষার পর অনুষ্ঠিত হবে পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা, মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ নম্বর প্রদানে (গ্রেডিং) সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষককে সহায়তা করার জন্য বিভাগীয় প্রধান যে কোন শিক্ষক নিয়োগ করতে পারবেন
.১৩. সকল পর্বের ছাত্র-ছাত্রীকে প্রতি বিষয়ে/বিষয়ের অংশ ন্যুনতম D গ্রেড পেয়ে তত্বীয় ধারাবাহিক মূল্যায়ন তত্বীয় পর্ব সমাপনী পরীক্ষা সম্মিলিতভাবে এবং ব্যবহারিক ধারাবাহিক মূল্যায়ন ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় পৃথকভাবে পাস করতে হবে
.১৩. ব্যবহারিক অংশের ধারাবাহিক মূল্যায়নে কোন বিষয়ে/বিষয় সমুহে অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীকে সংশ্লিষ্ পর্বে অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হবে এরুপ অনুত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে অনুত্তীর্ণ হয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ধারবাহিকভাবে পরপর সর্বোচ্চ দুইবার বোর্ড নির্ধারিত ফি দিয়ে পুনঃভর্তি হয়ে নিয়মিতভাবে উক্ত অকৃতকার্য বিষয়/বিষয়সমুহে অধ্যয়ন করে সংশ্লিষ্ট পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় নিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশ গ্রহন করতে পারবে এবং এবং উক্ত বিষয়/ বিষয়সমুহের সকল অংশে অর্থাৎ তত্ত্বীয় ধারাবাহিক পর্ব সমাপনী অংশে সম্মিলিতভাবে এবং ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী ধারাবাহিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারন করা হবে উক্ত সময়ের মধ্যে সুযোগ গ্রহণ করে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রী আর কো সুযোগ পাবে না
.১৪. কোন ছাত্র-ছাত্রী ১ম, ২য় ৩য় পর্বে পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় এক বা দুই বিষয়ে তাত্তিক/ব্যবহারিক অংশে অকৃতকার্য হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে সাময়িকভাবে পরবর্তী পর্বে অধ্যয়নের সুযোগ দেয়া হবে তবে এরুপ অনধিক যে দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে শুধুমাত্র সেই বিষয়/বিষয়সমুহের পরীক্ষা পরবর্তী পর্বের ক্লাশ আরম্ভেও ৪০(চল্লিশ) দিনের মধ্যে বোর্ড নির্ধারিত সময়ে) পরিপূরক পরীক্ষায় নির্ধারিত ফি দিয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে এই পরিপূরক পরীক্ষায় অৃকতকার্য হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীর উক্ত পর্বে সমিয়িকভাবে অধ্যয়নের অনুমতি বাতিল হয়ে যাবে এবং সংশ্লিষ্ট পর্বে অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হবে ারেুপ অনুত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে অনুত্তীর্ণ হয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ধারাবাহিক ভাবে পর পর সর্বোচ্চ দুইবার যে বিষয়/বিষয়সমুহে অকৃতকার্য হয়েছে শুধূমাত্র সেই বিষয়/বিষয়সমুহে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসাবে পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে পারবে এবং পরীক্ষায় প্রত্যেক অকৃতকার্য বিষয়/বিষয়সমুহের তত্বীয়/ব্যবহারিক অংশের পর্বসমাপনী পরীক্ষায় পৃথকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে বোর্ড নির্ধারিত ফি দিয়ে পুনঃভর্তির মাধ্যমে পরবর্তী পর্বে অধ্যয়নের সুযোগ পাবে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল নির্ধারন করা হবে উক্ত সময়ের মধ্যে সুযোগ গ্রহন করে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নের আর কোন সুযোগ পাবে না
.১৪. কোন ছাত্র-ছাত্রী ১ম, ২য় ৩য় পর্বে, পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় তিন বা ততোধিক বিষয়ে অকৃতকার্য হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে সংশ্লিষ্ট পর্বে অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হবে এরুপ অনুত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে অনুত্তীর্ণ হয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ধারাবাহিকভাবে পরপর সর্বোচ্চ দুইবার যে বিষয়/বিষয়সমুহে অকৃতকার্য হয়েছে শুধুমাত্র সেই বিষয়/বিষয়সমুহের তত্বীয়/ব্যবহারিক অংশের পর্বসমাপনী পরীক্ষায় পৃথকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে বোর্ড নির্ধারিত ফি দিয়ে পুণঃভর্তির মাধ্যমে পরবর্তী পর্বে অধ্যয়নের সুযোগ পাবে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল নির্ধারন করা হবে উক্ত সময়ের মধ্যে সুযোগ গ্রহণ করে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে এই ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নের আর কোন সুযোগ পাবে না
.১৪. কোন ছাত্র-ছাত্রী ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বে, পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় যে কোন এক/দুই বিষয়ে তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক সমাপনী অংশে অকৃতকার্য এক/দুই বিষয়ে প্রতি পর্বের কেন্দ্র ফি সহ বোর্ডের নির্ধারিত ফি দিয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায় পর্বসমাপনী পরীক্ষায় পরিপূরক পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করবে অর্থাৎ পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় অধ্যয়নরত পর্বের সকল বিষয়ের সাথে পূর্ববর্তী পর্বের অকৃতকার্য বিষয়সমুহে অংশ গ্রহণ করবে কোন ছাত্র-ছাত্রী পরিপূরক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী পর্বে/ পর্ব সমাপনী পরীক্ষাসমুহে উক্ত বিষয়/বিষয়সমুহে অংশগ্রহণ করতে পারবে পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিষয়/বিষয়সমুহে উত্তীর্ণ হলে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট পর্বের ফলাফল নির্ধারন করা হবে
.১৪. কোন ছাত্রছাত্রী ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বে, পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় তিন বা ততোধিক বিষয়ে তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক সমাপনী অংশে অকৃতকার্য হলে সংশ্লিষ্ট পর্বে অনুত্তীর্ণ ঘোষণা করা হবে এরূপ অনুত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে অনুত্তীর্ণ হয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ধারাবাহিকভাবে পর পর সর্বোচ্চ দুইবার বোর্ড নির্ধারিত ফি দিয়ে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে শুধু অনুত্তীর্ণ বিষয় বা বিষয়সমূহের অনুত্তীর্ণ অংশে (তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক সমাপনী) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে পরীক্ষায় প্রত্যেক অকৃতকার্য বিষয়ে/বিষয়সমূহের তত্ত্বীয়/ব্যবহারিক অংশের পর্বসমাপনী পরীক্ষায় পৃথকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে বোর্ড নির্ধারিত ফি দিয়ে পুনঃভর্তির মাধ্যমে পরবর্তী পর্বে অধ্যয়নের সুযোগ পাবে এই পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে উক্ত সময়ের মধ্যে সুযোগ গ্রহণ করে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে এই ছাত্রছাত্রী অধ্যয়নের আর কোন সুযোগ পাবে না
.১৫. কোন ছাত্র-ছাত্রী ৪র্থ/৫ম/৬ষ্ঠ/৭ম পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক অংশে অনধিক দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং অংশ গ্রহণ করার সুযোগ পাবে তবে সে ক্ষেত্রে উক্ত ছাত্র-ছাত্রী ৮ম পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় পূর্ববর্তী পর্ব/পর্বসমুহের অকৃতকার্য বিষয়/বিষয়সমুহে প্রতি পর্বের কেন্দ্র ফিসহ নির্ধারিত ফি দিয়ে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং উত্তীর্ণ হলেও ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম পর্বের অকৃতকার্য বিষয়/বিষয়সমুহে উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত ৮ম পর্বের চুড়ান্ত ফলাফল ঘোষনা করা হবেনা
.১৫. ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং উত্তীর্ণ হলেও যদি ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বের কোন বিষয়/বিষয়সমুহে অকৃতকার্য থাকে তবে প্রতি পর্বের কেন্দ্র ফি সহ বোর্ডের নির্ধারিত ফি দিয়ে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসাবে রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে পরীক্ষা অংশ গ্রহণ করতে পারবে উক্ত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারিত হবে
.১৬ কোন ছাত্র-ছাত্রী ৮ম পর্বে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং অকৃতকার্য হলে উক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং অকৃতকার্য ঘোষনা করা হবে এবং পরবর্তীতে তাকে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে নিজ খরচে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ট্রেনিং করতে হবে
.১৭ কোন ছাত্র-ছাত্রী কোন পর্বে উত্তীর্ণ হওয়ার পর, পরবর্তী পর্বে অধ্যয়ন করা থেকে বিরত থাকলে ছাত্র-ছাত্রী যে পর্বে অধ্যয়ন করা থেকে বিরত রয়েছে পরবর্তী সংশ্লিষ্ট পর্বে ধারাবাহিকভাবে পরপর সর্বোচ্চ দুইবার রেজিষ্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষেপূণভর্তি হয়ে অধ্যয়ন করার সুযোগ পাবে তবে এক্ষেত্রে তাকে বোর্ডের সংযোগ রক্ষাকারী ফি প্রদান করতে হবে সেমিস্টার আরম্ভের পনেরো কার্যদিবসের মধ্যে পুণঃভর্তি সম্পন্ন করে বোর্ডকে অবহিত করতে হবে
.১৮. ১ম, ২য় ৩য় পর্বে পরীক্ষিত উত্তরপত্র, তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক অংশের ধারাবাহিক মূল্যায়নকৃত ফলাফল প্রতি পর্বের পরীক্ষা শেষে বিভাগীয় প্রধান তার বিভাগে শিক্ষকদের সাহায্যে নিরীক্ষণ করতঃ নম্বর পত্র প্রণয়নান্তে ফলাফল সংকলন (টেবুলেশন) করে কপি সংকোলন শীট শিক্ষা বিষয়ক পরিষদের অনুমোদনের জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের নিকট জমা দিবেন অনুমোদিত এক কপি সংকোলন শীট পরিপূরক পরীক্ষার ফল প্রকাশের এক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ডে প্রেরণ করবেন
.১৮. শিক্ষা বিষয়ক পরিষদের অনুমোদিত ফলাফলের ভিত্তিতে ১ম, ২য় ৩য় পর্বের জন্য ইন্সটিটিউট/প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নি¤œবর্ণিত বিষয় সম্বলিত ফলাফল প্রকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন
() ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাপ্ত তালিকা
(রর) বিষয় উল্লেখপূর্বক পরিপূরক পরীক্ষা যোগ্য ছাত্র-ছাত্রীদের তালিকা
.১৮. পর্ব সমাপনী পরীক্ষার অব্যবহৃত পর অভ্যন্তরীন ভাবে মূল্যায়নকৃত সকল প্রকার পরীক্ষা সংক্রান্ত কাগজ পত্র/ উত্তরপত্র ইন্সটিটিউটে পরবর্তী পর্ব পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে এবং উক্ত কাগজপত্র/উত্তরপত্র প্রয়োজনে বোর্ডে প্রেরণ করতে হবে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ বিভাগ আন্তঃ প্রতিষ্ঠানের মান পরীক্ষা করার জন্য প্রেরিত উত্তর পত্রগুলো মূল্যায়ন করবে এবং উক্ত মূল্যায়নের প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মানের সমতা বিধান কল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে
.১৯. ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বে ব্যবহারিক পরীক্ষা পর্ব সমাপনী পরীক্ষা শেষে অনুষ্ঠিত হবে ব্যবহারিক পরীক্ষা অভ্যন্তরীন অনাভ্যন্তরীন ব্যবহারিক পরীক্ষক যৌথভাবে পরিচালনা করবেন সাধারনতঃ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষক উক্ত বিষয়ের অভ্যন্তরীন পরীক্ষক হিসেবে কাজ করবেন পরীক্ষ কেন্দ্রে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অভ্যন্তরীন পরীক্ষক নিয়োগ করবেন এবং বোর্ড হতে অনাভ্যন্তরীন ব্যবহারিক পরীক্ষক নিয়োগ করা হবে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবং ওয়ার্কসপ অথবা ল্যাবরেটরির সুবিধাদির ভিত্তিতে পরীক্ষার্থীদেরকে অনধিক ৩০ জনের গ্রুপে বিভক্ত করে ব্যবহারিক পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচী প্রণয়ন করবেন প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী যাতে নির্ধারিত জব বা এক্সপেরিমেন্ট নিজ হাতে সম্পন্ন করে তা নিশ্চিত করতে হবে বিভাগীয় প্রধান পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে আলোচনান্তে নোটিশের মাধ্যমে ব্যবহারিক পরীক্ষার বিস্তারিত সময় সূচী পরীক্ষার্থীদের অবহিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন
.১৯. অভ্যন্তরীন অনাভ্যন্তরীন ব্যবহারিক পরীক্ষক যৌথভাবে ব্যবহারিক পরীক্ষা তদারকি করবেন এবং মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ পরীক্ষার্থীদের নম্বর প্রদান করবেন
.১৯. অনাভ্যন্তরীন ব্যবহারিক পরীক্ষক অভ্যন্তরীন পরীক্ষকের সাথে আলোচনাক্রমে নম্বর প্রদান করবেন বিষয়ে মতানৈক্য দেখা দিলে অনাভ্যন্তরীন ব্যবহারিক পরীক্ষকের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে
.১৯. অভ্যন্তরীন পরীক্ষক কর্তৃক প্রদত্ত তাত্ত্বিক/ব্যবহারিক ধারাবাহিক নম্বর বিভাগীয় প্রধান বা ইন্সটিটিউট প্রধান কর্তৃক প্রতিস্বাক্ষর করে বোর্ডে প্রদান করতে হবে
.২০ ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বের সমাপনী তত্ত্বীয় বিষয়ের উত্তরপত্র সমুহ পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই বীমাকৃত পার্শ্বেল ডাকযোগে (কম্পিউটারায়ন নির্দেশনা মোতাবেক) বোর্ডে প্রেরণ করতে হবে বোর্ড কর্তৃক নিয়োগকৃত পরীক্ষক দ্বারা উত্তরপত্র পরীক্ষা করা হবে
.২১ কোন অনিয়মিত পরীক্ষার্থী ধারাবাহিক বা পর্যায়ক্রমে বোর্ড পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে ব্যর্থ হলে রেজিষ্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে নির্ধারিত ফি প্রদান করে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রন বিভাগ হতে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য পূর্ব অনুমতি নিতে হবে
.২২ যদি কোন পরীক্ষার্থী তার প্রাপ্ত CGPA এর মান উন্নয়ন করতে চায় তবে নির্ধারিত ফি প্রদান করে ৬ষ্ঠ ৭ম পর্বের মান উন্নয়ন পরবর্তী পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় করতে পারবে
.২৩ ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর নিয়মাবলী
.২৩. ৮ম পর্বে ১৬ সপ্তাহে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং সম্পন্ন হবেঃ
.২৩. () ১২ সপ্তাহ ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং
.২৩. (রর) সপ্তাহ ইন্সটিটিউটে
.২৩. শিল্পকারখানার বা অন্য কোন সংস্থা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়োজিত প্রশিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ কর্তৃক নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় শিক্ষক যৌথভাবে শিল্পকারখানায় ১২ সপ্তাহব্যাপি ট্রেনিং কার্যক্রম পরিচালনা মূল্যায়ন করবেন
.২৩. ইন্সটিটিউটের সপ্তাহের ট্রেনিং সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক তৈরিকৃত সিডিউল অনুযায়ী অধ্যক্ষ কর্তৃক নিয়োজিত শিক্ষক বা শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে পরিচালনা মূল্যায়ন করবেন
.২৩. ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং ইন্সটিটিউটে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর মোট ১৬ সপ্তাহের কার্যক্রমের উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষার সময় মূল্যায়নের জন্য পরীক্ষকদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে
.২৩. বোর্ড কর্তৃক নিযুক্ত অনাভ্যন্তরীন পরীক্ষক, সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউটের দায়ীত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং বিভাগীয় প্রধান যৌথভাবে ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষা মূল্যায়ন করবেন এবং মূল্যায়নকৃত নম্বর বোর্ড নির্ধারিত নম্বরপত্রে লিপিবদ্ধ করে যৌথ স্বাক্ষরে দিনের মধ্যে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের বরাবর প্রেরণ করতে হবে
.২৩. কোন শিক্ষার্থীর হাজিরা ৮০% এর নীচে থাকলে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হবে
.২৪ ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং নম্বর বন্টন
.২৪. ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং ক্রেডিট এর একটি ব্যবহারিক বিষয় হিসেবে বিবেচিত হবে, যার মোট নম্বর হবে ৩০০ উক্ত মোট নম্বরের মধ্যে ২০০ নম্বর ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় ট্রেনিং এর জন্য এবং ১০০ নম্বর ইন্সটিটিউটে ট্রেনিং এর জন্য নির্ধারিত থাকবে উভয় ক্ষেত্রে ব্যবহারিক ধারাবাহিকে ৫০% এবং ব্যবহারিক পর্ব সমাপনীতে ৫০% নম্বর নির্ধারিত থাকবে ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং ইন্সটিটিউটের ট্রেনিং , ব্যবহারিক ধারাবাহিকে এবং পর্ব সমাপনী পরীক্ষায় পৃথক পৃথকভাবে ন্যূনতম + গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে
.২৪. ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় ট্রেনিং ব্যবহারিক ধারাবাহিক নম্বরের ৫০% অর্থাৎ ১০০ নম্বরের বিভাজন নি¤œ প্রদান করা হল
.২৪. ইন্সটিটিউটে ট্রেনিং ব্যবহারিক ধারাবাহিক নম্বরের ৫০% অর্থাৎ ৫০ নম্বরের বিভাজন নি¤œ প্রদান করা হল
.২৪. ইন্ডাষ্ট্রি বা সংস্থায় এবং ইন্সটিটিউটে ট্রেনিং ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী নম্বরের ৫০ অর্থাৎ ১৫০ নম্বরের বিভাজন নি¤œ প্রদান করা হল
২৫ ট্রান্সক্রিপ্ট সনদপত্র
. ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম ৮ম পর্বের ট্রান্সক্রিপ্ট ইংরেজি ভাষায় বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত হবে এবং ১ম, ২য় ৩য় পর্বের ট্রান্সক্রিপট প্রতিষ্ঠান ইংরেজি ভাষায় লিপিবদ্ধ করে অধ্যক্ষের স্বাক্ষর গ্রহনান্তে বিতরন করবে
. সনদপত্রের নাম হবে ইংরেজিতে “Diploma-in-Engineering”
. প্রথম হতে ৮ম পর্বের ধারাবাহিক মূল্যায়ন পর্ব সমাপনী বোর্ড পরীক্ষায় সকল বিষয়ে প্রাপ্ত CGPA এর ভিত্তিতে বোর্ড সনদপত্র প্রদান করবে
. সনদপত্রে শিক্ষাক্রমের মেয়াদ উল্লেখ সহ ইংরেজি ভাষায় প্রদান করা হবে
বোর্ডের অনুমোদিত সমন্নিত শৃংখলা বিধি উপবিধি শিক্ষাক্রমের জন্য অনুসরন করা হবে সরকারের ১৯৮০ সনের পাবলিক এক্সামিনেশন এক্ট (সংশোধনী সহ) এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে এছাড়া সরকারের সময়ে সময়ে জারিকৃত নিতিমালা অনুসৃত হবে
প্রবিধানের কোন ধারার বা ধারাসমুহের অথবা অনুল্লিখিত কোন বিষয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের অধিকার বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে এবং বোর্ডের ব্যাখ্যাই চুড়ান্ত বলে বিিেচত হবে

অন্যদের সাথে শেয়ার করুন

0 Comments

দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন ??

অর্ডিনারি আইটি কী?